The best Side of সমাস কাকে বলে

আর মধ্যপদলোপী কর্মধারয়সমাসে অনুসর্গ নয়, কোনো পদের লোপ ঘটবে

দ্বিগু শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল 'দুটি গরু' কিন্তু ব্যাকরণ সম্মত অর্থ হল 'দুটি গরুর মূল্যে কেনা।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

বাংলার বৃহত্তম শিক্ষামূলক ব্লগ পোর্টাল

এখানে ‘প্রভাত’কে ‘অরুণ’র মতো ‘রাঙা’ বলে তুলনা করা হয়েছে। সুতরাং, এখানে ‘প্রভাত’ উপমেয়। উপমান হলো সমাস কাকে বলে ‘অরুণ’। আর প্রভাত আর অরুণের সাধারণ ধর্ম হলো ‘রাঙা’।

এখানে বিশেষ্য ও বিশেষণ পদ পূর্বপদ – পরপদ রূপে বসে একই ব্যক্তি / বস্তু কে প্রকাশ করে

ঔপনিবেশিক ভারতে অবশিল্পায়নের কারণ এবং ফলাফল ব্যাখ্যা করো।

আরও পড়ুনঃ বিসিএস বাংলা ব্যাকরণ প্রস্তুতি

পূর্বপদ অর্থাৎ পূর্ববর্তী পদ বা প্রথমে অবস্থিত পদ। (ব্যাসবাক্যে) সমস্যমান পদগুলির মধ্যে যে পদটি প্রথমে বা আগে থাকে, তাকে পূর্বপদ বলে। যেমন- “বীণা পাণিতে যার” ব্যাসবাক্যে “বীণা” হল পূর্বপদ।

রূপক কর্মধারয় সমাসঃ উপমেয় পদে উপমানের আরোপ করে যে সমাস হয়, তাকে রূপক কর্মধারয় সমাস বলে। এতে উপমেয় পদে রূপ শব্দের যোগ থাকে। যেমনঃ বিদ্যারূপ ধন = বিদ্যাধন। এখানে ‘রূপ’ শব্দের যোগ রয়েছে।

বিশেষ্যের সাথে বিশেষণের সমাসকে কর্মধারয় সমাস বলে।

যেমনঃ রূপ ও রস ও গন্ধ ও শব্দ ও স্পর্শ = রূপরসগন্ধশব্দস্পর্শ; অন্ন ও বস্ত্র = অন্নবস্ত্র।

নিত্য সমাসঃ যে সমাসে সমস্যমান পদ দ্বারা সমাস-বাক্য হয় না, অন্য পদের দ্বারা সমস্ত পদের অর্থ প্রকাশ করতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমনঃ অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর।

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The best Side of সমাস কাকে বলে”

Leave a Reply

Gravatar